ডুমুরের পাতার চা খেয়ে কিভাবে ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পাবেন?

মাত্র এক মাস সকালে নাস্তার সাথে ডুমুরের পাতার চা খেলে ইনসুলিন নির্ভর ডায়াবেটিক রোগীদের দৈনিক ইনসুলিনের চাহিদা ১২% কমে যায়। এছাড়াও ডুমুর পাতার চা পানে রক্তে ক্ষতিকর চর্বির মাত্রা কমে যায়। 
কীভাবে এই চা বানাবেন বিস্তারিত জানতে ভিডিওটি দেখুন।

করলার রস খেয়ে কিভাবে ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পাবেন!

প্রতিদিন নির্দিষ্ট মাত্রায় করল্লার রস খেলে ডায়াবেটিক রোগীদের রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমে যাবে,রক্তে ইনসুলিনের নিঃসরণ বাড়বে,অন্ত্রে গ্লুকোজের শোষণ কমে যাবে এবং রক্তে ক্ষতিকর চর্বির পরিমাণ কমে যাবে।
কিভাবে এটি ব্যবহার করবেন বিস্তারিত জানতে ভিডিওটি দেখুন।

যে সব ভুল অভ্যাসের কারনে ডায়াবেটিস হয়

বর্তমানে ডায়াবেটিস একটি মহামারির নাম দৈনন্দিন জীবনের কিছু ভুল অভ্যাসের কারণে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে পারেন সকালের নাশতা বাদ দেয়া ডায়াবেটিসের অন্যতম একটি কারণ সকালে নাশতা বাদ দিলে সুগারের মাত্রা ওঠানামা করে

আরও বিস্তারিত জানতে ভিডিওটি দেখুন।

জেনে নিন চেরি ফল খাওয়ার উপকারিতা!!

দেখতে সুন্দর ফল চেরি। কালচে লাল রঙের এই চেরি খেতেও চমৎকার। এটি খেতে যেমন ভালো, রোগ প্রতিরোধেও অনন্য। বিভিন্ন খাবার, কেক, পেস্ট্রির সৌন্দর্য বর্ধনে চেরি ব্যবহার করা হয়, কিন্তু চেরি শুধু সুন্দর ফলই নয়, পুষ্টিগুণেও কিন্তু চেরি অনন্য। ভিডিওটি দেখুন এবং জেনে নিন চেরি ফল খেলে কি কি রোগ থেকে মুক্তি পাবেন!!

কি খাবার খেলে রাতে খুব ভাল ঘুম হবে।

আজ আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করবো যে সমস্যায় প্রায় অনেকে ভোগেন। বয়স ৩০ পার হলেই যেনো এই সমস্যাটা ঘিরে ধরে প্রায় মানুষকে। আর সেই সমস্যাটা হচ্ছে ঘুম। আপনি কি জানেন আপনার দৈনন্দিন খাদ্য অভ্যাসের উপর ঘুম নির্ভর করে অনেকটাই। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে শরীরে অনেক সমস্যা হয়,বিশেষ করে আমাদের ব্রেন হ্যামারেজ হয়।
তাছাড়া গ্যাস্টিক,মাথা ব্যাথা,বদহজম সহ অনেক সমস্যা হয়। কিন্তু কিছু খাবার আছে যা আপনার সমস্যার সমাধান করে দেবে। দেখে নিন কি সেইগুলো: (নিচের ভিডিওটি দেখুন)

কিভাবে মাত্র ৪০ মিনিটেই ফিরে পাবেন কুমারীত্ব!!

মাত্র ৪০ মিনিটের একটি অপারেশনেই যে কোনো নারী তার কুমারীত্ব (ভার্জিনিটি) ফিরে পেতে পারেন বলে দাবি করেছেন ভারতের কলকাতার প্লাস্টিক সার্জনরা।
ওই চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ‘ভার্জিনিটি’ হারিয়ে ফেলা বলতে আমরা বুঝি, হাইমেন বা সতীচ্ছদ ছিঁড়ে যাওয়া। এই অপারেশনে যোনির এক ইঞ্চি ভিতরে হাইমেনের মত একটি পাতলা আবরণ তৈরি করে দেওয়া হয়। এইটি তাড়াতাড়ি শুকিয়েও যায় এবং কোনো ক্ষত চিহ্নও থাকে না।
আরও জানতে নিচের ভিডিওটি দেখুন।

মূল্যহীন মূলার মূল্যবান উপকারিতা জানা আছে তো আপনার!

মূলা শীতকালীন সবজি। শীতের কিছু আগে থেকে পুরো শীতকাল জুড়ে পাওয়া যায়। এটি সাদা, লাল, বেগুনি ও কালো রংয়ের হলেও আমাদের দেশে সাধারণত সাদা ও লাল রংয়ের মূলাই চাষাবাদ হয়। এটিকে আমরা সবাই চিনি। তাই নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেয়ার প্রয়োজন নেই।
মূলার পাতা, ফুল, স্ফীত মূল বা শিকড়, বীজ অর্থাৎ সবই ব্যবহার হয়! তবে আমরা পাতা ও মূলটাই বেশি খেয়ে থাকি। অনেকগুলো রোগের চিকিৎসা ও প্রতিরোধে মূলা ব্যবহৃত হয়। যেমন, জন্ডিস, পাইল্স, মূত্রতন্ত্রের রোগ প্রদাহ নিরাময়, ওজন কমানো, হৃদরোগ, ক্যান্সার, ধবল রোগ, কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাজমা, রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, জ্বর ইত্যাদি।
মূল্যহীন মুলার মূল্যবান উপকারিতা কথা আরও বিস্তারিতভাবে জানতে ভিডিওটি দেখুন।

কি কারণে কম খেয়েও আপনার ওজন কমছে না

আধুনিকতার সাথে তালমেলাতে গেলেজিরো ফিগারএখন সকলের কাম্য। মেদযুক্ত শরীরে যেনো কোন কিছু মানায় না। থ্রি পিস বলুন বা শাড়ি,টপস বা কুর্তি। কোন পোশাকে ভাল লাগে না। শরীরের গঠন সুন্দর করতে প্রতিদিন অনেক চেষ্টা করছেন,তবুও মেশিনে দাড়ালে ওজনের কাটা যেনো দিন দিন বাড়েই যাচ্ছে
এর কারণ কি? কারণ হলো- ব্যায়াম না করা, বেশি ক্যালোরিযুক্ত খাবার খাওয়া, ভুল সময় খাওয়া, খাওয়ার পর বসে বসে গল্প করা, দুপুরের খাওয়ার পর ঘুমানো, খাওয়ার পর গোসল করা, খাবারের মাঝে পানি পান করা ইত্যাদি।
আরও বিস্তারিত জানতে নিচের Good Health Tips ভিডিওটি দেখুন।

চোখ উঠা রোগের লক্ষণ, প্রতিকার ও চিকিৎসা!

কনজাঙ্কটিভাইটিস বা চোখ উঠা হচ্ছে চোখের এক ধরনের প্রদাহ যাতে চোখ লাল, চোখের পাতা ফোলা, জ্বালা-পোড়ার অনুভূতি হয় এবং চোখ দিয়ে পানি পড়তে পারে হঠাৎ আবহাওয়ার পরিবর্তনজনিত কারণে যেমন শীতের শুরুতে ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার বংশবিস্তার বেড়ে যায় তাই সময় চোখ উঠা রোগ হওয়ার সম্ভাবণা বেড়ে যায়

ব্যাকটেরিয়াভাইরাস ছাড়াও অনেক কারণেই চোখ উঠা রোগ হতে পারে। সেই কারণগুলো হলফুলের রেণুধূলিবালিচোখের ড্রপ্সকসমেটিক্কনটাক্ট লেন্সঅশ্রুনালী বন্ধ হওয়া ইত্যাদি
আরও বিস্তারিত জানতে নিচের Good Health Tips ভিডিওটি দেখুন।


প্রস্তুতি হোক সঠিক পথে

Category: Other

কখনও মনে হয় ফটোগ্রাফার হই, কখনো জার্নালিস্ট হতে ইচ্ছে করে, মা আবার চায় ডাক্তার হিসেবে দেখতে। কী যে করি! কোন ক্যারিয়ারটা বাছলে ঠিক হবে বলো তো! ক্যারিয়ারের গোলকধাঁধায় আমরা সকলেই কোনো না কোনো সময় হয়রান হয়েছি। তবে হয়রানের সময় শেষ। খুঁজে দেখতে হবে মুশকিল কোথায়। আর তারপরেই বের হবে তার সমাধান।

কী কী সমস্যা হয়?

*
অনেকগুলো ক্যারিয়ার নিয়ে কনফিউজড হয়ে যাই। যেমন, একই লোকের কখনো নিউট্রিশনিস্ট আবার কখনো ডেন্টিস্ট হতে ইচ্ছে করতে পারে। 

*
যোগ্যতা পর্যাপ্ত না হওয়ায় পছন্দমতো ক্যারিয়ারের পথে হাঁটতে পারি না। 

*
আমার বন্ধুরা যে পথে চলছে সে পথেই চলতে শুরু করি। 

*
নিজে কী চাই, সেটা কখনো ভাবি না। বাবা-মা যেটা চান, সেই অনুযায়ী ক্যারিয়ার তৈরি করার চেষ্টা করি। 

*
এখন বহুরকমের নতুন দিক অ্যাড হয়েছে ক্যারিয়ারে, যেমন অফবিট ক্যরিয়ার। আমরা সবরকম ক্যারিয়ারের খোঁজ ঠিক করে রাখি না। 

*
কোনও একদিকে অলরেডি এগিয়ে গিয়েছি, কিছুটা পড়াশোনা করে বুঝতে পারছি যে এই ক্যারিয়ারটা আমার পোষাচ্ছে না। কিন্তু তখন ফেরার পথ নেই। অনেকসময়ই দেখা যায়, আমরা যে চাকরি করছি আর আমরা যা পড়াশোনা করেছি, এই দুইয়ের মধ্যে কোনো যোগাযোগ নেই। আবার অনেকসময় আমরা যা পড়াশোনা করেছি, এই দুইয়ের মধ্যে কোনো যোগাযোগ নেই। আবার অনেকসময় আমরা হয়তো কোনো একটা লাইনে গ্র্যাজুয়েশন আর মাস্টার ডিগ্রি করে তারপর অন্য কোনো ক্যারিয়ার-ওরিয়েন্টেড কোর্সে ভর্তি হই। সেক্ষেত্রে অনেক সময় নষ্ট হয়। কিছুক্ষেত্রে বেকার টাকাও নষ্ট হয়। তাই গ্র্যাজুয়েশনে ভর্তি হওয়ার আগেই আমাদের ক্যারিয়ারের লক্ষ্য স্থির করে নেব। কোন দিকে গেলে আমার মনের মতো ক্যারিয়ার পাব, সেটা ঠিক করে নেব। 

আমি কী চাই?

সবার আগে আমি কী চাই সেটা ঠিক করব। ক্যারিয়ার মানে, যেটা আমাদের স্বাবলম্বী করে জীবনে এগিয়ে নিয়ে যায়। ক্যারিয়ার যেন আমার বোঝা না হয়ে যায়। বরং ক্যারিয়ার থেকে যেন আমি আমার জীবনের খোরাক পাই, সেটা মাথায় রাখব। কারণ, আজ আমি যে ক্যারিয়ার বাছব, বাকি জীবনটা সেই কিন্তু আমার বেশিরভাগ সময়ের সঙ্গী, আমার পরিচিতি, সাপোর্ট সবটাই। সেটা কোনো চাকরি হতে পারে, ব্যবসা হতে পারে আবার সেল্ফ এমপ্লয়মেন্ট হতে পারে। চাকরি মানে সরকারি বা বেসরকারি চাকরি। দু'রকম চাকরিতে দু'রকম প্রস্তুতি। ব্যবসা করলে আগে কীসের ব্যবসা করব, সেটা ঠিক করব। তারপর সেই ব্যবসা শুরু করতে কত টাকা লাগবে, বা কতটা ঝুঁকি নিতে হবে সেটা দেখব। যদি দেখি সবটা পারছি, তবেই সেদিকে পা বাড়াব। আর একটা অপশন হলো সেল্ফ এমপ্লয়মেন্ট। এ ক্ষেত্রে কারও আন্ডারে চাকরি বা ঝুঁকি নিয়ে ব্যবসা করার মাথাব্যাথা নেই। যেমন বাড়িতে টিউশন করতে পারি, নিউজ পেপারে ফ্রিলান্সারের কাজ করতে পারি, বা নিজের ব্যান্ড থাকলে নিজেরা পারফর্ম করতে পারি। নিজের চাহিদা আর সেই অনুযায়ী আমার যোগ্যতাটা আগে যাচাই করে নেব। 

আত্মবিশ্বাস

আত্মবিশ্বাস তৈরি করতে হবে। আমরা অনেকেই নিজের পছন্দের পথে চলতে ভয় পেয়ে যাই। যদি সফল না হই, বাবা-মা যদি রাগ করে! উল্টে আমরা এটা ভাবি না যে, অন্যের পথে চলে যদি হেরে যাই, তাহলে আরও খারাপ লাগবে। তাই সকলের আগে নিজেকে বিশ্বাস করতে শিখব। নিজের জীবনের সিদ্ধান্ত নিজে নেব। যতই ভয় লাগুক, যতই সময় লাগুক সিদ্ধান্ত যেন নিজের হয়। দেখবে, ঠিক জিতবে। 

পছন্দ

নিজের পছন্দ কী, সেটা আগে বুঝার চেষ্টা করব। বন্ধুরা কী পড়ছে? বাবা-মা কী বলছে? টিচাররা কোনদিকে যেতে বলছে? সবার আগে এই চিন্তাগুলোতে ফুলস্টপ বসাব। তারপর নিজের মাথায় আর মনের মধ্যে ঢুকে দেখতে হবে যে আমি কী চাই। যদি পরিস্কার করে বুঝতে না পরি, সে ক্ষেত্রে নিজের কী করতে ভালো লাগে, সেগুলো ঠিক করব, তারপর কোন ক্যারিয়ারে ইচ্ছেগুলো পূরণ নিয়ে ভাবব। 

যোগ্যতা

আমার রেজাল্ট কেমন? আর সেই মার্কস নিয়ে আমি আমার ইচ্ছের ক্যারিয়ারে এন্ট্রি নিতে পারব কি না, সেটা আগে দেখে নেব। আমার দৌড় কতদূর সেটা জেনেই মাঠে নামা উচিত। ৪০০ মিটার দৌড়ের ক্ষমতা যদি না থাকে, কিন্তু জোর করে যদি সেদিকে এগোই তাহলে হয় সকলের শেষে লক্ষ্যে পৌঁছে ধুঁকতে হবে না হলে মুখ থুবড়ে পড়ব। 

চাহিদা

আমার কাছে ক্যারিয়ারের সংজ্ঞা কী? কারও কাছে ভালো ক্যারিয়ার মানে অনেক টাকা, কারও কাছে নাম তো কারও কাছে আবার বিদেশ যাওয়া, কারও কাছে আবার সবগুলো। অনেকে আবার নিজের ক্রিয়েটিভি কাজে লাগিয়েই খুশি। তাই আমার কাছে ক্যারিয়ার মানে কী? সেটা আগে ঠিক করতে হবে। 

আলোচনা

নিজে যদি বুঝতে না পারি কোন রাস্তাটা আমার জন্য, তাহলে বন্ধুদের সঙ্গে, মা-বাবার সঙ্গে এবং বড় দাদার-দিদির সঙ্গে এই বিষয়ে আলোচনা করতে পারি। সকলের পয়েন্টগুলো নোট ডাউন করব। তারপর নিজে ঠিক করব, কোন পথটা আমাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে।

টিকে থাকতে হলে!

টেস্ট ম্যাচের গোড়ায় ওপেনারদের আসল পরীক্ষা! মাথায়-পাঁজরে বলের বাড়ি খেয়েও ক্রিজে টিকে থাকার মধ্যেই আসল পরীক্ষা। র্যাংকিংয়ের শীর্ষে টিকে থাকা সেখানে পৌঁছানোর চেয়েও কঠিন। ক্যারিয়ারের সাফল্য অর্জন করা পার্কে মর্নিংওয়াকের মতো সহজ ব্যাপার নয়। আমার পছন্দসই ক্যারিয়ারের দোরগোড়ায় পৌঁছতে পারি বটে, কিন্তু সেখানে টিকে থেকে উপরে ওঠার ব্যাপারটা ভাগ্যের হাতে ছাড়লে হবে না। হিসেব করতে হবে মেপেজুপে স্টেপ ভাঙতে হবে। আর প্রথম স্পেটে পেশাদার জগতে আমি কেউ না, বিশেষত, যখন সবচেয়ে নিচের ধাপে দাঁড়িয়ে রয়েছি। কলেজ বা স্কুলে আমার যে হোল্ড ছিল, সেটা এখানে থাকবে না। কিছুদিনের জন্য আমাকে মানিয়ে নিতে হবেই, অল্পসল্প কম্প্রোমাইজ করাটাও আশ্চর্য নয়। মনতুন জ ায়গায় গিয়ে বাসা বাঁধলে গোড়ায় একটু অস্বস্তি বোধ হয়। সেটা মানিয়ে নিতে পারলেই কোনো অসুবিধা থাকবে না। দ্বিতীয় স্টেপে পেশাদার জীবনে সাফল্য লুকিয়ে রয়েছে ইমেজ ম্যানেজমেন্টে। কোনো চাকরিতে যোগ দেওয়ার পর লোকে বলে ক'দিন চুপচাপ থাকতে। কারণ, ওই ক'দিনেই আমার ইমেজ অন্য লোকের মনে একটা নির্দিষ্ট শেপ নেয় ও গোড়ার দিকে তৈরি হওয়া ইমেজটা থেকেই যায়। ভালো কাজ, নম্র ব্যবহারের প্রলেপে সেটার উপর যতই পালিশ আনি না কেন, ছোপটা যায় না। যেখানে ইমেজেরই সাড়ে বারোটা বেজে রয়েছে, সেখানে বেশিদিন টিকে থাকা যায় না। তৃতীয় স্টেপে টিকে না হয় রইলাম। তবে নট নড়চর করলে লোকে আবার কুয়োর ব্যাঙ বলবে। তা ছাড়া, যে কাজে হাত দিয়েছি তাতে চমক না আনতে পারলে তো পেশাদারের অপমান। তাই উর্দ্ধগতি ষোলোআনা নিশ্চিত করতে নিজস্ব ব্র্যান্ড তৈরি করব। এটা সফটড্রিঙ্ক সংস্থা চারদিকে ঢেলে এমন বিজ্ঞাপন দিলছিল যে, তেষ্টা পেলেই সেই পানীয়ের কথা মনে পড়ছিল! এমন কনসেপ্ট যদি নিজের লাইফে ঢোকানো যায়... মানে, আমার নামের সঙ্গে সঙ্গে ধৈর্য্য, দুর্দান্ত গতি, অসাধারণ দক্ষতার মতো বিষয় মাথায় চলে আসবে। এটাই আমার ব্র্যান্ড। লোকে জানুক, আমার ব্র্যান্ডের বৈশিষ্ট কী এবং কাজে ঠিক কোন ফ্যাক্টরগুলো নিয়ে আসি। শেষ স্টেপে মন্ত্রগুপ্তি জানতে হবে। হাতের তাস হাতেই রাখার মতো। কর্মক্ষেত্রে বন্ধু হয় না, একথা কেউ বুক ঠুকে বলতে পারবে না। কিন্তু সে চান্স কম। তাই হাতের তাস হাতে রাখব। মাইন্ড ইট, আমি কিন্তু কারও ক্ষতি করছি না। জাস্ট নিজের সিক্রেটগুলো হাট করে দিচ্ছি না। আসলে কেউই পিছিয়ে থাকতে চায় না।